সোমবার সন্ধ্যার পর ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাড়িতে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সেখানে তারা একটি বৈঠক করছিলেন।
ঢাকা মহানগর ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, “জামায়াতের সেক্রেটারি গোলাম পারওয়ারসহ দশ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে দুইজন সহকারী সেক্রেওটারি জেনারেল রয়েছে।”
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জামায়াত নেতা বলেন, “বসুন্ধরায় এক বাসায় বৈঠকের সময় সাদা পোশাকধারী পুলিশ এসে ঘিরে ফেলে। পরে তাদের আটক করে নিয়ে যায়।” গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান ও হামিদুর রহমান আযাদসহ কেন্দ্রীয় নেতারা রয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধনহীন জামায়াতে ২০২০ সালে সেক্রেটারি জেনারেলের পদে আসেন সাবেক সংসদ সদস্য পরওয়ার। তখন আমির পদে আসেন শফিকুর রহমান।
এদিকে জামায়াত আমির শফিকুর এক বিবৃতিতে বলেছেন, পরওয়ার, রফিকুল ও আযাদসহ ৭ নেতা এবং তিন কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার নেতাদের মধ্যে রয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য আবদুর রব, ইজ্জত উল্লাহ ও মোবারক হোসাইন এবং ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত। শফিউর অবিলম্বে ১০ জনকে মুক্তি দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন।