সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে চারটা পর্যন্ত টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে মিয়ানমার থেকে ১ হাজার ১০৩ মেট্রিক টন পিয়াজ এসেছে। পিয়াজগুলো খালাস করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়েছে। এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা আফসার উদ্দিন।
তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে নৌ-পথে কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি অব্যাহত রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। একদিনে ২১টি ট্রলারে ১২ জন ব্যবসায়ীর কাছে ১ হাজার ১০৩ মেট্রিক টন পিয়াজ খালাস করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ী আব্দুল জব্বারের ৯৯ দশমিক ৮০০, শওকত আলম চৌধুরীর ১০৪ দশমিক ৪৫১, কামরুলজ্জামানের ৯৯ দশমিক ৮০০, আব্দুস শুক্কুরের ৩৩ দশমিক ৪২০, নুর মোহাম্মদের ৩৪ দশমিক ৫০০, মোহাম্মদ মাসুমের ৯১ দশমিক ৪০০, মোহাম্মদ হাশেমের ৪১, এম. জুয়েলের ৫৯ দশমিক ৮৮০, এম.এ হাশেমের ৯৯ দশমিক ৮০০, নুরুল কায়েসের ১৯৯ দশমিক ৬০০, মিটু দাশের ৫৯ দশমিক ৮৮০ ও মোহাম্মদ সেলিমের ১৭৯ দশমিক ৬৪০ টন পিয়াজ এসেছে।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ভারত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর ৩০ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার থেকে ৬৫০ টন পিয়াজ আসে। এর মধ্যে সোমবার বিকেল পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে চলতি নভেম্বর মাসে ২০ দফায় ১৭ হাজার ৯৪৯ টন পিয়াজ এসেছে। ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধ করার পর পিয়াজ এসেছে ৩৯ হাজার ৪৪৭ টন।